দৈনিক প্রথম আলোর ২৪ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কুলাউড়া শহিদ মিনার প্রাঙ্গনে প্রথম আলোর পাঠক সংগঠন বন্ধুসভা কুলাউড়া শাখার নানা আয়োজনে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠান পালন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে কুলাউড়া উপজেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের ১ম থেকে ১০ম শ্রেনীর ১০ টি বিভাগে শতাধিক শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে আয়োজন হয় করা চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার।
কুলাউড়া বন্ধুসভার উপদেষ্টা শহিদুল ইসলাম তনয়ের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রথম আলোর পক্ষে স্বাগত বক্তব্য দেন প্রথম আলো প্রতিনিধি কল্যাণ প্রসন চম্পু এবং বন্ধুসভার পক্ষে বক্তব্য দেন কুলাউড়া বন্ধুসভার সভাপতি স্বপন কুমার দাস।
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদুর রহমান খোন্দকার, বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুস ছালেখ, আমন্ত্রিত অতিথির বক্তব্য দেন রুদ্রবীণা সংগীত বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ড.রজত কান্তি ভট্টাচার্য কুলাউড়া সরকারি কলেজের অবসর প্রাপ্ত অধ্যক্ষ সৌম্য প্রদীপ ভট্টাচার্য সজল, কুলাউড়া নবীন চন্দ্র সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আমির হোসেন, কুলাউড়া ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি বদরুজ্জামান সজল, টিবিএফ এর চেয়ারম্যান মইনুল ইসলাম শামীম, পৌর কাউন্সিলর তাসলিমা মনি, কুলাউড়া উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির সাধারণ সম্পাদক অমলেন্দু চক্রবর্তী বিপুল, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট এর সাবেক সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম টিপু, উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর কুলাউড়া শাখার সাধারণ সম্পাদক নির্মাল্য মিত্র সুমন।
সাংবাদিকদের মধ্যে বক্তব্য দেন এম মছব্বির আলী, আতিকুর রহমান আখই, মাহফুজ শাকিল
কবি ও সাহিত্যিক ও সংগঠকদের মধ্যে বক্তব্য দেন মোঃ কামরুল হাসান, আব্দুল জলিল মোঃ আব্দুল খালিক, শামছু উদ্দিন বাবু সাংবাদিক মহি উদ্দিন রিপন, আশিকুল ইসলাম বাবু।
সংগঠনের সাবেক উপদেষ্ঠাদের মধ্যে বক্তব্য ডাঃ হেমন্ত চন্দ্র পাল, কাওছার আহমদ চৌধুরী সাব্বির, নাজমুল বারী সোহেল, একে এম জাবের, সোহেল আহমেদ।
এসময় উপস্থিতিত ছিলেন কুলাউড়া বন্ধুসভার সাধারণ সম্পাদক মাহবুব হোসেন চৌধুরী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান, স্বাস্থ ও ক্রিড়া সম্পাদক মো কামরুল ইসলাম চৌধুরী, তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক ইয়াছিনুর রহমান চৌধুরী নাঈম, সদস্য আহমেদ ও বোরহান উদ্দিন প্রমুখ।
বক্তব্য পর্ব শেষে আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দরা চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের মধ্যে পুরুস্কার বিতরণ করেন পরে কুলাউড়া উদীচি শিল্পীগোষ্ঠীর পরিবেশনায় অনুষ্ঠিত হয় এক মনোঙ্গ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।