সিলেট নগরীর ১১ জায়গায় মিলেছে এডিসের লার্ভা। গতকাল সিলেট সিটি করপোরেশনের অনুসন্ধানে এ লার্ভার অস্তিত্ব মেলে। সে সব জায়গা হচ্ছে- নগরীর হাওয়াপাড়ার সিসসিলা নার্সারি, লামাবাজারের হাবিব টাওয়ারের গ্যারেজ, সিলভ্যালী টাওয়ারের গ্যারেজ, সুবিদবাজারের একটি টাইল্সের দোকান, পাঠান্টুলার একটি বাসা, ২৬নং ওয়ার্ডসহ মোট ১১ জায়গায় এ পর্যন্ত ওই মশার লার্ভা পাওয়া গেছে। সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল ইসলাম জানিয়েছেন, যে সব জায়গায় ওই মশার লার্ভা পাওয়া গেছে আমরা প্রথম অভিযানের পর আবার কয়েকবার পরিদর্শন করেছি। যাতে এডিস মশার লার্ভা না থাকে। তিনি বলেন, সাধারণত বাসার ফুলের টব, ডাবের খোসা, টায়ারের দোকানসহ পরিত্যক্ত জায়গায় জমে থাকা পানিতে এডিস মশার জন্ম হয়। তিনি জানান, বিভিন্ন জায়গায় আমরা মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করবো। যাতে কারো বাসাবাড়ি, দোকান কিংবা কোনো জায়গায় জমে থাকা পানি না থাকে।কারণ এ সব জায়গায় ওই মশার জন্ম হয়। এ ছাড়া সিলেটে ইতিমধ্যে একজন ডেঙ্গু রোগী পাওয়া গেছে জানিয়ে তিনি বলেন, ওই ব্যক্তি ঢাকার একটি হাসপাতালের চিকিৎসক। সেখান থেকে তিনি সংক্রমিত হয়ে সিলেটে এসেছিলেন। পরে তাকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছিল এবং পরবর্তীতে তিনি সুস্থ হওয়ার পর ঢাকায় ফিরে যান।