হত্যাকাণ্ডের পেছনের রহস্য উদঘাটন করতে পুলিশ সক্ষম হয়েছে জানিয়ে এসপি বলেন, মূল পরিকল্পনাকারী মুজিব তার পাশের বাড়ির একটি ব্যাংকের সিকিউরিটি গার্ড মিসবাহের সঙ্গে পূর্বশত্রুতা ছিল। তাকে ‘শিক্ষা’ দিতে ভাড়াটিয়া খুনি নিয়োগ করে মুজিব। মুজিবের পূর্বপরিচিত লক্ষণের মাধ্যমে এসব খুনির সঙ্গে যোগাযোগ হয় এবং মুজিব মোবাইল ফোনে টার্গেটের (মিসবাহের) ছবি পাঠায়।
৬ এপ্রিল রাত ১১টার দিকে আইনজীবী সুজন মিয়াকে মিসবাহ ভেবে ‘ভুল’ করে তাকে ভিডিও কলে দেখিয়ে নিশ্চিত করে খুনিরা। এ সময় মুজিব ফোনে নির্দেশ দেন, ছবির সঙ্গে মিল আছে তো, মারো! এরপরই চেয়ারে বসা অবস্থায় সুজন মিয়ার ওপর অতর্কিত হামলা চালিয়ে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে ১০ থেকে ১২ জন দুষ্কৃতিকারী।
সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) নোবেল চাকমা, সদর মডেল থানার ওসি গাজী মো. মাহবুবুর রহমান, জেলা গোয়েন্দা শাখার ওসি জাফর হোসেন উপস্থিত ছিলেন।